
Ajmal Sobhan's journey to silence is filled with noise: the clamor of emergency rooms, wails from the ICU, rattles from throats of dying friends, yells and bustle of Dhaka streets, moans of addicts, laments of abused women, whimpering of abandoned dogs and the hushed yet piercing cries of his selfseeking release from prisons of social conditioning and thought. The cacophonies of his life diminish during his marathon runs and mountain treks but he will not know complete peace until he lives the truth of who he believes he really is: the silent awareness that gives rise to all.
স্বাধীনতাকামী এদেশের জনগণ ১৯৭১ সালে ইতিহাসের একটি নিষ্ঠুরতম নিপীড়নের শিকার হয় ঘৃণ্য পাকিস্তানী হানাদার সেনাবাহিনী ও তার দালাল-দোসরদের হাতে। সারা দেশে তখন চলছিল মুক্তিযুদ্ধ, যাতে সামিল হয়েছিল এদেশের জনগণ - কেউ অস্ত্র হাতে সম্মুখসমরে, কেউবা দেশের মধ্যে থেকে হানাদার বাহিনীর সঙ্গে ইস্পাতকঠিন অসহযোগীতা করে। পাকিস্তানী হানাদার সেনাবাহিনী ও তার দালালদের চোখে এরা শত্রু। শহর-গঞ্জ-গ্রাম, যেখানে যাকেই তারা শত্রু মনে করছে তার উপর নেমে এসেছে অশেষ নির্যাতন,পাশবিক অত্যাচার, উৎপীড়ন ও হত্যাযজ্ঞ। প্রখ্যাত লেখক আতোয়ার রমান এই বইটিতে সেই সব সব নিষ্ঠুরতার কিছু আলেখ্য উপস্থাপন করেছেন, যে নিষ্ঠুরতার বিষাক্ত ছোবল
নীরদ সি চৌধুরী (১৮৯৭-১৯৯৯) জন্মেছিলেন ময়মনসিংহের কিশোরগঞ্জে। বাংলা ভাষার ইতিহাসে অন্যতম বিতর্কিত লেখক নীরদ সি চৌধুরী সাহিত্য জীবন শুরু করেন আলোচিত বিদ্রূপাত্মক পত্রিকা শনিবারের চিঠি-তে লেখালেখির মধ্য দিয়ে। বাংলা ভাষায় চারটি বই লিখলেও তাঁর প্রধান পরিচিতি ইংরেজী ভাষার লেখক হিসাবেই। মৃত্যুর পরও তাকে ঘিরে কৌতুহল ও বিতর্কের সমাপ্তি ঘটেনি। আত্মঘাতী বাঙালী, বাঙালী জীবনে রমণী, The Autobiography of an Unknown Indian প্রভৃতি গ্রন্থে তাঁর প্রকাশিত বক্তব্য ও দৃষ্টিভঙ্গি তাঁকে আজও আলোচিত এবং প্রাসঙ্গিক রেখেছে।